Monday, July 6, 2009

Cetirizine hydrochloride

Cetirizine hydrochloride is an antihistamine. It is prescribed to treat the sneezing; itchy, runny nose; and itchy, red, watery eyes caused by seasonal allergies such as hay fever. Cetirizine hydrochloride also relieves the symptoms of year-round allergies due to dust, mold, and animal dander. This medication is also used in the treatment of chronic itchy skin and hives.


Take Cetirizine hydrochloride once a day, exactly as prescribed. This medication can be taken with or without food.
Cetirizine hydrochloride may make your mouth dry. Sucking hard candy, chewing a stick of gum, or melting bits of ice in your mouth can provide relief.

• If you miss a dose...
If you are taking Cetirizine hydrochloride on a regular schedule, take the forgotten dose as soon as you remember. If it is almost time for your next dose, skip the one you missed and go back to your regular schedule. Do not take 2 doses at once.

You should avoid drinking alcohol or taking sedatives, tranquilizers, sleeping pills, or muscle relaxants while using Cetirizine hydrochloride. They can lead to increased drowsiness and reduced mental alertness. Among the products to avoid are the following:

Antidepressants
Muscle relaxants
Pain-relieving narcotics
Sedatives such as phenobarbital
Sleeping pills
High doses of theophylline

Recommended dosage for Cetirizine hydrochloride

ADULTS AND CHILDREN 12 YEARS AND OLDER

The usual starting dose is 5 or 10 milligrams once a day, depending on the severity of your symptoms. If you have a kidney or liver condition, the doctor will probably prescribe 5 milligrams daily.

CHILDREN 6 TO 11 YEARS
The usual starting dose is 5 or 10 milligrams (1 or 2 teaspoonfuls of syrup) once a day. If your child has a kidney or liver condition, the doctor will probably prescribe the lower dose.

CHILDREN 2 TO 5 YEARS
The usual starting dose is 2.5 milligrams (one-half teaspoonful) once a day. Dosage may be increased to a maximum of 5 milligrams (1 teaspoonful) once daily or 2.5 milligrams (one-half teaspoonful) every 12 hours. If the child has a kidney or liver condition, Cetirizine hydrochloride should not be given.

CHILDREN 6 TO 23 MONTHS
The usual starting dose is 2.5 milligrams (one-half teaspoonful) once a day. In children 12 to 23 months old, the dose can be increased to a maximum of 5 milligrams a day, given as 2.5 milligrams (one-half teaspoonful) every 12 hours.Cetirizine hydrochloride should not be used if your child has kidney or liver problems.

Saturday, May 23, 2009

Accupresure --Part 01. অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা : সফলতা ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি - ১


অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা : সফলতা ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি

জিয়া খালেদ

অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা হচ্ছে ঔষধবিহীন, কোন প্রকার যন্ত্রপাতিবিহীন বিস্ময়কর এক প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি। প্রায় পাঁচ হাজার বছর পূর্বে ভারতে মুনি হৃষিদের মাধ্যমে এর প্রসার ঘটেছিল। পরবর্তীতে আকুপাংচার নামে বিভিন্ন দেশে এর বিস্তার ঘটে। অ্যাকিউপ্রেশার হচ্ছে আকুপাংচার হতে উন্নত, সহজ, নিরাপদ, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত অথচ আকুপাংচারের মতই এক প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতি। অ্যাকিউপ্রেশার পদ্ধতিতে হাতের তালু এবং পায়ের তলা ও আশ-পাশের নির্দিষ্ট ৩৮টি বিন্দুতে চাপ দিয়ে যেকোন জটিল রোগের চিকিৎসা সম্ভব। অ্যাকিউপ্রেশার পদ্ধতিতে নিজেই নিজের চিকিৎসক, পরিবারের চিকিৎসক -- কোন যন্ত্রপাতি এবং ঔষধ ছাড়াই। অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা পদ্ধতি সফলতা এবং বৈজ্ঞানিক স্বীকৃতি দিন দিন ছড়িয়ে পড়ছে গোটা বিশ্বে।

গত ১৭ই এপ্রিল ’০৯ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে বাংলাদেশে প্রথম ২ দিন ব্যাপী ফিজিওথেরাপী বিষয়ক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে প্রকারান্তরে অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসার সফলতার স্বীকৃতি দিয়েছেন ফিজিওথেরাপীর চিকিৎসকরা। তারা বলেন ”অপারেশন এবং ঔষধ ছাড়াই ম্যানুয়েল থেরাপী দিয়ে মানুষের ঘাড়, কোমর এবং মেরুদন্ডের ব্যথা নিরাময় করা সম্ভব। দূর্ঘটনা, ষ্ট্রোক সহ নানা কারণে পঙ্গুত্ব বরণকারীদের সমস্যা সমাধানও সম্ভব এ থেরাপীতে।” ফিজিওথেরাপীর চিকিৎসকরা আরোও বলেন, ”হাতের কলাকৌশল ব্যবহার করে জয়েন্টগুলোতে নাড়াচাড়া করা হয় বলেই এ চিকিৎসা পদ্ধতির নামকরণ করা হয়েছে ম্যানুয়েল থেরাপী। এটা ফিজিওথেরাপীরই অংশ।” দু’দিনব্যাপী এ সম্মেলন উদ্বোধন করেন অষ্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটির মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক জুলিয়ান ওয়েব। সম্মেলনে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশেষজ্ঞরা অংশ নেন।

আমার মনে হয় এখানে অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসার সফলতার কথাই বলা হয়েছে। অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসাও হাতের কলাকৌশল ব্যবহার করে করা হয়। ২০০৩ সাল থেকে ঢাকায় সাংবাদিক সাগর ছগীর অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা পদ্ধতি বাংলাদেশে নিয়ে আসার পর প্রথমেই নিজেই নিজের চিকিৎসা, পরিবারের চিকিৎসা এবং পরবর্তীতে প্রতিবেশীদের চিকিৎসা থেকে শুরু করে জাতীয়ভাবে পরিচিত বহু ব্যক্তিও শেষ চিকিৎসা হিসাবে অ্যাকিউপ্রেশারের মাধ্যমে বিভিন্ন জটিল রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছেন। এদের সাক্ষাতকার ছবিসহ বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তীতে বাধ্য হয়ে জনাব সাগর সগীরকে ঢাকায় অ্যাকিউপ্রেশার ট্রেনিং সেন্টার খুলতে হয়। এ পর্যন্ত সারাদেশে বহু লোক ট্রেনিং নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে, পারিবারিকভাবে বিভিন্ন জটিল রোগ থেকে মুক্তি লাভ করছেন। অনেকে ট্রেনিং গ্রহন করে অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা কেন্দ্র খুলে লক্ষ লক্ষ টাকা রোজগার করছেন।

সিলেটেও ”সিলেট অ্যাকিউপ্রেশার ট্রেনিং সেন্টার” নামে একটি শাখা শাহজালাল উপশহরে চালু করা হয়েছে। ফেঞ্চুগঞ্জ প্রেস কাবের ব্যবস্হাপনায় ঢাকাস্হ বঙ্গজ স্বচিকিৎসা পরিবারের সহযোগিতায় ১ম ব্যাচে ২২জন প্রশিক্ষণার্থী অংশ গ্রহন করেন, এবং প্রশিক্ষণ নেন। গত ১৩ই ফেব্রুয়ারী ’০৯ ১ম ব্যাচের প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন করেন সিলেট প্রেস কাবের সভাপতি জনাব মুকতাবিস-উন-নূর। উক্ত প্রশিক্ষণ সফলভাবে সমাপ্ত হয়েছে। গত ৭ই মার্চ ’০৯ তারিখ সমাপণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্হিত ছিলেন ফেঞ্চুগঞ্জ প্রেস কাবের সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন ইসকা। ১ম ব্যাচের প্রশিক্ষণে অংশগ্রহন করেন মুমিনছড়া চা বাগানের মালিক মোসলেহ উদ্দিন খান, বাগানের সহকারী ম্যানেজার আব্দুল কাদির শাহিন, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের আম্বরখানা শাখার ম্যানেজার আবু তালেবও তাঁর সহধর্মিনী, মরহুম ডাঃ আব্দুল মুনিম সাহেবের ছেলে শাকিল আহমদ ও তাঁর স্ত্রী রিনা আহমদ, কলেজ শিক্ষক মতিলাল দেব, উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষীকা আয়েশা খানম, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষীকা নামিম আরা বেগম,সরকারী অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এ. কে. এম. ইকবাল আহমদ, হেলাল আহমদ, বেনু পাল সহ বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ। ২য় ব্যাচের প্রশিক্ষণ শীঘ্রই শুরু হতে যাচ্ছে।

১ম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শেষে আমি প্রশিক্ষণ গ্রহনকারীদের সাথে একাধিকবার সভায়/ব্যক্তিগতভাবে মিলিত হয়ে এর চিকিৎসার সফলতা সর্ম্পকে জানতে চেয়েছি। সকলেই এক বাক্যে এর আর্শ্চয্যজনক সফলতা লাভ করেছেন বলে জানিয়েছেন এবং এই চিকিৎসা পদ্ধতির প্রচার ও প্রসার কামনা করেছেন। আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজার জনাব আবু তালেব এ প্রসঙ্গে বলেন, ”অ্যাকিউপ্রেশার ট্রেনিং গ্রহনের পর এটা প্রয়োগ করে বিগত ২মাস আমাকে কোন ঔষধ কিনতে হয়নি। সত্যিই এটা ঔষধবিহীন স্বচিকিৎসা পদ্ধতি। আল্লাহ্ তার খাস রহমত স্বরূপ আমাদেরকে এ চিকিৎসা পদ্ধতি দান করেছেন।”

Accupresure --Part 02. অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা : সফলতা ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি - ২



এখন আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা খুব অল্প, তবুও বলতে হচ্ছে ঢাকা থেকে অ্যাকিউপ্রেশার ট্রেনিং নিয়ে দৈনিক সিলেটের ডাক পত্রিকায় আমার অ্যাকিউপ্রেশার বিষয়ক প্রথম লেখা ছাপা হওয়ার পর পাঠকদের অভূতপূর্ব সাড়া পাওয়ায় আমি পরীক্ষামূলকভাবে আমার পরিবারে চিকিৎসা দিতে শুরু করি। প্রচন্ড মাথা ব্যথা, ঘাড় ব্যথার চিকিৎসা পদ্ধতি শিখিয়ে দেই আমার ছোট বোন রোজীকে। সে অ্যাকিউপ্রেশার প্রয়োগ করে গত ২ মাস যাবত আল্লাহর মেহেবাণীতে সম্পূর্ণ সুস্হ্য।

ছেলে মেহেদী ৫ম শ্রেনীতে পড়ে। ঘন ঘন প্রস্রাব করতো। চিকিৎসা দেয়ার পর আল্লাহর রহমতে পুরাপুরি সুস্হ্য। এভাবে অনেককেই চিকিৎসা দিয়েছি। সুস্হ্য হইনি--একথা এখন পর্যন্ত কেউ বলেননি। বিশেষ করে এ্যাজমা/হাঁপানী দ্রুত সারে।

গত ১৫-২৩ এপ্রিল ৭২তম কাব-স্কাউটস লিডার বেসিক কোর্সে প্রশিক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলাম সিলেটের আঞ্চলিক স্কাউট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। সেখানে আমাদের ”বিগ বস” বাংলাদেশ স্কাউট্স, সিলেট অঞ্চলের ডি. আর. সি (প্রোগ্রাম) এবং অত্র কোর্সের কোর্স লিডার ডাঃ সিরাজুল ইসলাম শ্বাসকষ্টের কারনে ইনহেলার ব্যবহার করছেন দেখতে পেলাম। তিনি ডাক্তার কিন্তু অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা পদ্ধতির সাথে পরিচিত নন। এ ব্যাপারে তার সাথে আলাপ করে তাকে চিকিৎসা দিলাম। এক ঘন্টা পর তিনি সুস্হ্যতাবোধ করছেন বলে আমাকে জানালেন। পরবর্তীতে ৮ দিনের প্রশিক্ষণে তাকে আর ইনহেলার ব্যবহার করতে হয়নি। এভাবে সহকর্মী অন্যান্য প্রশিক্ষকদেরও বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা দিলাম। সবাই তাৎক্ষনিক ফল পেয়েছেন বলে আমাকে জানিয়েছেন।

প্রশিক্ষক প্রধান শিক্ষক জনাব বোরহান উদ্দিন আহমদ গত ২৬.৪.০৯ তারিখ ফোনে আমাকে জানিয়েছেন শ্বাসকষ্ট থেকে তিনি সম্পূর্ণ মুক্ত। আল্লাহ্ পাকের অশেষ রহমত এই অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা। ঔষধ ছাড়া, যন্ত্রপাতি ছাড়া হাতের কলাকৌশলে নিজেই নিজের হাতের তালুতে, পায়ের তলায় এই পদ্ধতি ব্যবহার করে জটিল রোগ থেকে আরোগ্য লাভ। বিশ্বাস না হবারই কথা। বিশ্বাসীরা বিশ্বাস তো করবেই কারন আল্লাহ্ কি না পারেন? আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে সেরা জীব মানুষ। বুদ্ধিভিত্তিক জীব মানুষ ছাড়া বাকী সব জীবই জৈবিক চাহিদা নির্ভর। মানুষ ছাড়া কোন জীবেরই ঔষধ, যন্ত্রপাতি, ডাক্তার, অপারেশন ইত্যাদি প্রয়োজন হয়না। ভাবুন মানুষের এসবের প্রয়োজন হবে কেন? আবার অনেক জটিল রোগ কি ঔষধ ছাড়া ভাল হয়না? অবশ্যই হচ্ছে। কারো কারো ডাক্তার ঔষধ লাগে কেন? আমার মনে হয় লাগায় বলেই লাগে। ইংল্যান্ড আমেরিকা থেকে চিকিৎসা নিয়েও অনেকে ব্যর্থ হয়, ফিরে আসে। ডাক্তার ও ঔষধে ভাল হলে তাদের ব্যর্থ হয়ে আসতে হতোনা হয়তো। ডাক্তার, ঔষধ অবশ্যই প্রয়োজন আছে-তবে প্রথমেই নয়, প্রাকৃতিক নিয়মে ব্যর্থ হলে চাই ডাক্তার।

Friday, May 22, 2009

Accupresure --Part 03. অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা : সফলতা ও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি - ৩

ফেঞ্চুগঞ্জ সারখানা ৪৮ বছর ধরে চলছে। নির্মাণের পর জাপান থেকে ইঞ্জিনীয়ার এনে কয়েকবার এ কারখানা মেরামত করা হয়েছে। দেশের ইঞ্জিনীয়ার/টেকনিশয়ানরা তো প্রতি বছর/প্রতিদিন মেরামত করছেন। বার্ষিক মেরামত তো নির্ধারিতভাবে আছেই। তারপরও হঠাৎ বিকল, হঠাৎ বন্ধ চলছেই। উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাবার ঘটনা ঘটছেই। কিন্তু মানব দেহের যন্ত্রাংশের সংখ্যা এই কারখানার চেয়ে কম নয়। সবগুলো যন্ত্রপাতির কাজও প্রায় একই রকম। এসব কোমল এবং শক্তিশালী শারিরীক যন্ত্রগুলো ১০০ বছর ধরে নিরবিচ্ছিন্ন ও অবিশ্বাস্য রকম পারস্পরিক সমন্বয়ের সাথে কাজ করছে। এ মানব শরীর স্বয়ংক্রিয়ভাবে নিজেই নিজের রোগ নিরাময় করতে সম। অ্যাকিউপ্রেশার এ রোগ নিরাময় বিষয়ে শরীরকে সহায়তা করে এবং সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ও এন্ডোক্রিন গ্ল্যান্ডগুলোকে (অন্তঃস্রাবী অনালগ্রন্হি) যথাযথ সক্রিয় রাখে, যার ফলে আমরা নিখুঁত স্বাস্হের অধিকারী হই। অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা বা অন্যান্য প্রাকৃতিক চিকিৎসা শিখে নেয়া খুবই সহজ। স্বল্প সময়ে শিখে নিয়ে ১০ বছরের শিশুও অ্যাকিউপ্রেশার চিকিৎসা করতে পারবে। অ্যাকিউপ্রেশার প্রাথমিক প্রশিক্ষণ খুব দীর্ঘ ও জটিল নয়। সপ্তাহে ২দিন দুই থেকে তিন ঘন্টা ক্লাস সর্বমোট ৩ সপ্তাহ। অর্থাৎ ২ থেকে ৩ ঘন্টার ৬টি ক্লাস। এ প্রশিক্ষণে ৩৮টা বিন্দুর সাথে পরিচয়, বিন্দুগুলোতে চাপ দেয়ার কৌশল, খাদ্যভ্যাস পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা ইত্যাদি শেখানো হয় এবং প্রতিটি ক্লাসের লেকচার শীট এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিত্র সরবরাহ করা হয়।

আমার ১ম অ্যাকিউপ্রেশার বিষয়ক লেখা ছাপার পর আমার কাছে পাঠক মহলের অনুরোধ ছিল একটি সেমিনার করার। পর পর ২টা সেমিনার করেছি সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে।। পরবর্তীতে অনুরোধ ট্রেনিং এর ব্যবস্হা করার। ট্রেনিং সেন্টার খুলে ১ম ব্যাচে ২২জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ট্রেনিং দেয়া হয়েছে। ২০/৩০ জন ভর্তি হয়ে গেলে ২য় ব্যাচ আগামী মাসের ১ম সপ্তাহে একই স্হানে শুরু করা যাবে। এখন অনেকেই বিশেষভাবে অনুরোধ করছেন চিকিৎসা কেন্দ্র খোলার জন্য। এ প্রসঙ্গে আমার বক্তব্য হচ্ছে, আমার একার পক্ষে চিকিৎসা কেন্দ্র আপাততঃ খোলা সম্ভব হবেনা, স্হানেরও অভাব। লোকবল তৈরীর চেষ্টা চলছে। দক্ষ লোক তৈরী হলে অবশ্যই চিকিৎসা কেন্দ্র খোলা হবে। দক্ষতা অর্জন সময়ের ব্যাপার। তারপরও চিকিৎসা যে চলছেনা তা নয়। যারা আমার কাছে আসেন, যে রোগ নিয়ে, যতটুকু জানি তাৎক্ষনিকভাবে হাতে কলমে শিখিয়ে দিচ্ছি -- নিজেও চিকিৎসা দিচ্ছি। যখন কোন রোগী বলেন, ”ভাল হয়ে গেছি” তখন খুব ভাল লাগে, আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি। ডাক্তারও না, কবিরাজও না বিজ্ঞানের ছাত্রও ছিলামনা -তারপরও বিনা ঔষধে আমার চিকিৎসার উসিলায় রোগ ভাল হয়ে যায় – আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা ছাড়া কোন উপায় নেই। আলহামদুলিল্লাহ্ ।

লেখক : সাংবাদিক
পরিচালক : অ্যাকিউপ্রেশার ট্রেনিং সেন্টার
যোগাযোগ-০১৭১২৯৭৯২৬৪

Monday, February 16, 2009

Reflexology : Part-03

Reflexology employs the principle that the reflex points on the feet, when hand pressure is applied, will reflexively stimulate energy to a related muscle or organ in the body and promote healing.

People with serious and long-term medical problems are urged to seek the advice of a physician. Diabetes patients in particular are urged to approach this therapy cautiously. Likewise pregnant women are cautioned emphatically to avoid reflexology during the early phases of pregnancy altogether, as accidentally induced labor and subsequent premature delivery can result from reflexology treatment.
A consultation with a reflexologist is recommended in order to determine the safety and appropriateness of reflexology therapy for a specific health problem or condition.

Side effects


Because reflexology is intended to normalize the body functions, the therapy does not cause a condition to worsen. Most patients find that pain diminishes over the course of the therapy. It has been noted, however, that some patients experience greater discomfort in the second session than in the first session, because a significant easing of pain and tension is generally associated with the initial therapy session. As a result, when pressure is reapplied to the tender points of the foot during the second session, the sensitivity has been heightened. This increase in sensitivity may cause minor additional discomfort for the patient.